ডিজিটাল অবস্থার উন্নতির অভাবে আমরা কিভাবে বঞ্চিত ও প্রতারিত - SIEC | Forward Thiking

Breaking

SIEC

Header ADS

Sunday, April 12, 2020

ডিজিটাল অবস্থার উন্নতির অভাবে আমরা কিভাবে বঞ্চিত ও প্রতারিত


তথ্য প্রযুক্তি



ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে সরকার যথেষ্ট কাজ করছে। যার প্রেক্ষিতে আজ আমি গ্রাম এ লেখাগুলো বিশ্ববাসীর নিকট তুলে ধরতে পারছি।কিন্তু এর পিছনে আমাকে বা আমাদের অনেক জাল খড়ি পোহাতে হয়। সেই বিষয় গুলো এবং শিক্ষা-ক্ষেত্রে আমরা কিভাবে অবহেলিত বঞ্চিত প্রতারিত ও বিরম্বনার স্বীকার তা আপনাদের সামনে তুলে ধরছি।


ঘুরে আসুন : ছোট পুঁজিতে বড় ব্যবসা এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট





বাবা মা অনেক কষ্ট করে লেখা পড়া শিখিয়েছেন অনেক আশা নিয়ে।কিন্তু আমি তাদের সেই আশা পুরণ করতে পারিনি।ভাবছিলাম অনলাইনে কিছু কাজ শিখে ভাল কিছু একটা করবো।তাই ২০১২ সাল থেকে আমি এই অনলাইন জগতে।কত কিছু শিখলাম, কত টাকা খরচ করলাম। কিন্তু কোন দিন টাকার মুখ দেখতে পেলাম না।আমি আজ একটি ব্লগ লিখছি। যে লেখা গুলো আপলোড করার জন্য আমাকে আমার বাড়ি থেকে দুই মাইল দুরে বাজারে গিয়ে করতে হবে।কেন?


ঘুরে আসুন : শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রস্তুতি বিষয়ঃ গণিত বিগত বছরের পরীক্ষার প্রশ্নগুলোর সমাধান থেকে ধারণা নিতে পারেন।



আপনাদের অবগতির জন্য জানায় যে যখন 2জি সেবা চালু ছিল তখন আমার মেবাইল দিয়ে মালয়েশিয়া ভিডিও কলে কথা বলেছি।ভালই চলছিল। কিন্তু যখন 3g চালু হলো তখন থেকে আর নেট পাই না। তখন ঘরের কথা বিলের ধারে গিয়ে বলতে হতো।কি দুর্বিষহ অবস্থা একটু অবসরে অনলাইনে কোন কিছু করবো তা করার জন্য আমাকে মাঠের ধারে গিয়ে করতে হবে।এখন 4G চালু হয়েছে তাই বাজারে টাওয়ারের নিচে গিয়ে আমাকে ব্লগ পোষ্ট করতে হয়।দেখেন কি অবস্থা ডিজিটাল ব্যবস্থার।আমার সাইট যেহেতু শিক্ষাবিষয়ক, তাই শিক্ষাসংক্রান্ত ডিজিটাল প্রতারাণা ও বঞ্চিত বিষয় বিষয় নিয়ে আপনাদের সামনে আলোচনা করবো।



ঘুরে আসুন : আপনার কি কোন ইউটিউব চ্যানেল আছে ? অথবা, নতুন একটি চ্যানেল তৈরি করতে চান ? তাহলে টিউনটি আপনার জন্য।




এখন অনলাইনে পাওয়া যায় না এমন কিছু নাই।ধরেন আমি আমার বাচ্চাকে পড়াতে বসেছি।পড়াতে গিয়ে জটিল কোন বিষয়ে যদি আমি অনলাইনে সাহায্য চাই তাহলে অনলাইন আমাকে যথেষ্ট সাহায্য করতে পারবে।আমার কাছে সুযোগ আছে সাহায্য নেওয়ার। কিন্তু নেটওয়ার্কিকং ব্যবস্থার উন্নতির অভাবে আমি আর অনলাইন থেকে সাহায্য গ্রহণ করতে পারছি না।ক্লাসে কোন শিক্ষক তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক কোন পাঠ হয়তো আলোচনা করছে। এই আলোচনার সঙ্গে শিক্ষক ইচ্ছা করলে নেট থেকে বাস্তব তথ্যচিত্র সেই শ্রেণীতে তুলে ধরতে পারবে। কিন্তু ভিডিও তো দেখা দুরে থাক, সেখানে মোবাইল থেকে কথা বলা যায় না পরিস্কারভাবে। তথ্যপ্রযুক্তির যুগ হিসাবে এখন প্রতিটি বিদ্যালয়ে তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক দক্ষ শিক্ষক থাকা জরুরি।যদিও শিক্ষক থাকে তো যন্ত্রপাতি নেই। যন্ত্রপাতি আছে তো দক্ষ শিক্ষক নেই।সবি আছে কিন্তু উপযুক্ত নেট ব্যবস্থা নেই। তাহলে অবস্থা কি হলো, হাতে কুড়াল ডাটে খাটো।


ঘুরে আসুন : বাংলাদেশে ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে আয়ের সুযোগ চালু



তথ্যপ্রযুক্তির দুনিয়ায় এখন সব সুযোগ সুবিধা হাতের নাগালে।যেকোন সমস্যা সংকান্ত বিষয়ে মানুষ এখন তার মোবাইল ফোনের মাধ্যমে নেট থেকে সাহায্য নিতে পারে।একজন কৃষক ইচ্ছা করলে কৃষিসংক্রান্ত যে কোন বিষয়ে অনলাইন থেকে জানতে পারে।কিন্তু সামান্য একটু সাহায্যে জন্য বাজারে বা শহরে গিয়ে তাকে শত শত টাকা খরচ করে তথ্য নিতে হয়।এখন অনলাইনে একজন ছাত্র যেকোন বিষয়ে খুব সহজে পাঠ আয়ত্ব করার মত ভিডিও পেতে পারে।এখন অনলাইনে অনেক জটিল বিষয় এতো সুন্দর করে বুঝিয়ে দেয় তা একজন প্রফেশনাল শিক্ষকের পক্ষে সম্ভব না্।তাই যে কোন জটিল বিষয়ে ছাত্ররা এখন অনলাইনে সাহায্য কামনা করে। কিন্তু গ্রামে থেকে পড়ার টেবিলে তা সম্ভব নয়।এখন অনেক অনলাইন ট্রেনিং ব্যাবস্থা চালু হয়েছে।যে ট্রেনিং গুলো নেওয়ার মাধ্যমে মানুষ তার বেকারত্ব ঘুচাতে পারে। এই ট্রেনিং গুলো নেওয়ার জন্য মানুষকে টাকা খরচ করে শহরে গিয়ে থাকতে হতো। যাতে শহরে যেমন জনসংখ্যার চাপ বাড়ে তেমনি হয়রানি হতে হয়।কিন্তু অনলাইনে ঘরে বসে ট্রেনিং নিলে অনেক কিছু থেকে বাঁচা যায়।আপনার কাছে অনলাইন ব্যাবস্থার সব আছে কিন্তু নেট ব্যবস্থার উন্নতি নাই।আপনে ঘরে বসে তো দুরে থাক উঠানে গিয়েও ভিডিও সংযোগ পাবেন না্। বেকারত্ব তাহলে ঘুচবে কিভাবে।


ঘুরে আসুন : ফেসবুক একাউন্ট ব্লক হতে রক্ষা পাওয়ার উপায়




শিক্ষাবিষয়ক বিভিন্ন লেখা দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
যেকোন প্রশ্ন করতে ও জানাতে এখানে ক্লিক করুন।
আমাদের ফেসবুক পেজ দেখতে এখানে ক্লিক করুন
আমাদের সাইট টি যদি ভাল লাগে এবং আপনি উপকৃত হন তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এখানে ক্লিক করুন

No comments:

Post a Comment