বিভিন্ন পরীক্ষার প্রস্তুতি ও ক্যারিয়ার নিয়ে প্রয়োজনীয় কিছু কথা --- ( নতুনদের জন্য ) - SIEC | Forward Thiking

Breaking

SIEC

Header ADS

Saturday, April 11, 2020

বিভিন্ন পরীক্ষার প্রস্তুতি ও ক্যারিয়ার নিয়ে প্রয়োজনীয় কিছু কথা --- ( নতুনদের জন্য )



Aryan Ahmed, Assistant Commissioner of Taxes
-------------------------------------------

যেকোনো পরীক্ষা মানেই একটা psychological game. পরীক্ষাতে স্টাডির চেয়ে কনফিডেন্স আর টেকনিক খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ । বেশির ভাগ স্টুডেন্টরাই traditional way তে প্রস্তুতি নিতে চায় । বিশ্বাস করুন যেকোনো competitive পরীক্ষাতে স্টাডির চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ অনেক কিছু আছে । সেটা হল আপনার চতুরতা , বিচক্ষণতা , আপনার কনফিডেন্স, আপনার টেকনিক , আপনার prediction and judgement capacity etc . কে কি বই পড়লো, কোন গাইড পড়া দরকার, কোন কোচিং ভালো, কে কয় ঘণ্টা পড়তেছে, কার চেয়ে কে কত বেশি স্টাডি করতে পারে এসব নিয়ে একটু কম ভাবুন , plz try to think different and try to be different than others. . সবার আগে আপনাকে ডিসিশন নিতে হবে আপনি লাইফে কি চান, কি হতে চান, কি করতে চান, কোথায় পৌঁছাতে চান , কোথায় কোথায় পরীক্ষা দিতে চান ? আপনার কি কোন প্ল্যানিং আছে ? আপনি কি জানেন কোথায় কোথায় পরীক্ষা দেবেন ? নাকি অন্যরা পরীক্ষা দেয় তাই পরীক্ষা দেবেন । আপনার ফিক্সড টার্গেট আর প্ল্যান না থাকলে এবং আপনি যদি গোছানো স্টাডি না করেন তাহলে আপনার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানোটা একটু বেশিই কঠিন হবে । আগে ডিসিশন নিয়ে নিন যেসব জায়গাতে পরীক্ষা দেবেন , তবে আমার অভিমত সব জায়গাতে পরীক্ষা দেয়াটা better . অভিজ্ঞতাও বাড়ে, আর যেকোনো চাকুরী হয়ে গেলে আপনার কনফিডেন্সও বাড়বে ।


বারবার একটা কথা বলি, যেখানেই পরীক্ষা দিচ্ছেন না কেন সেখানকার বিগত বছরের প্রশ্ন নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি যারা করবেন । ফলে প্রশ্নের ধরণ সম্পর্কে ভালো ধারণা হবে , যা আপনাকে ভালো একটা প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করবে , আপনি কিছুটা বুঝতে পারবেন কি কি স্টাডি করতে হবে । যারা চালাক তারা বেছে বেছে স্টাডি করে, অল্প স্টাডি করে, আর যার কাছে সবই গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় তারমানে সে জানেইনা কি কি স্টাডি করতে হবে । বেশিরভাগ লোকজন পিঁপড়া বাহিনীর মত চলতে চায়, সামনের জন যা করছে দুচোখ বন্ধ করে চিন্তা ভাবনা ছাড়া সেদিকেই হেঁটে যাচ্ছে, আর নিজস্ব স্বকীয়তা তো আউট অফ সিলেবাস । সব বিষয় নিয়েই একটু গভীরভাবে ঠাণ্ডা মাথায় ভাবা বুদ্ধিমানের কাজ । জীবনে মানুষ শুধু পরিশ্রম দিয়ে বড় পজিশনে যায়না, সঠিক সময়ে ভালো একটি ডিসিশন বড় পজিশনে যাওয়ার জন্য খুব দরকার । যেকোনো পরীক্ষার জন্য বেছে বেছে selective study করতে পারাটা শিখতে হবে ।



পরীক্ষাতে সফল হতে সব পড়াও লাগেনা, সব পারাও লাগেনা , সবজান্তা হওয়াও লাগেনা, চাকুরী স্পেশালিষ্ট/চাকুরী বোদ্ধা / চাকুরী গবেষক হওয়ার চেয়ে চাকুরী পাওয়াটা কি জরুরী নয় ? অবশ্য একথা তাদের জন্য প্রযোজ্য যারা চাকুরী করতে চান । আমি এ কথাও বলবনা যে সরকারী চাকুরীই একমাত্র ক্যারিয়ার, বেসরকারি চাকুরী আছে , চাকুরী ছাড়াও আপনি বিজনেস করেও জীবনে অনেক বড় পজিশনে যেতে পারবেন । আমাদের বেশির ভাগের সমস্যা কি আমরা অন্যে কি বলল অন্যে কি ভাব্ল , কে কি বলল এসব কে খুব দাম দেই । নিজের ভালো লাগার চেয়ে অন্যের চাওয়ার গুরুত্ব আমাদের বেশির ভাগের কাছেই খুব বেশি, বেশির ভাগ মানুষ অন্যের ভালো লাগাটাকে নিজের জীবনের সাথে জোর করে জড়িয়ে সেটাকে নিজের ভালো লাগায় পরিণত করার দিকে বেশি আগ্রহী । ক্যারিয়ারের যেকোনো ডিসিশন নেয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই আপনার পারিপার্শ্বিকতাটা ভেবে দেখতে হবে । ক্যারিয়ার চয়েসের জন্য পারিবারিক অবস্থানটাও ভেবে দেখতে হয় অনেক সময় , যেমন আপনার পরিবার আপনাকে কি হিসেবে দেখতে চান ইত্যাদি । আবার সব চাকুরী সবার জন্য suitable নাও হতে পারে । যেকোনো কাজে নামার আগে একবার হলেও ঠাণ্ডা মাথায় ভাবা উচিত সেকাজ আমি পারব কিনা, আমাকে দিয়ে এটা হবে কিনা ? নিজের সম্পর্কে ধারণা রাখাটা খুবই জরুরী, তানাহলেই ভুল ডিসিশন নেয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে । সফলতা নির্ভর করে নিজের ইচ্ছা,চেষ্টা,passion, কিছুটা কোয়ালিটি এবং পারিপার্শ্বিকতার ওপর । সবসময় শুধুমাত্র চেষ্টা দিয়েও সবকিছু overcome করা যায়না, এটা বাস্তবতা । আমি যতদিন যত চেষ্টাই করি উসাইন বোলট এর সাথে দৌড়ে পারবোনা বা মাইকেল ফেলপস এর সাথে সাঁতারে পারবোনা, এটা আমার নিজের সম্পর্কে নিজের judgement. তাই আমি সেখানে দৌড়াতে যাবনা যেখানে আমার সফল হবার সম্ভাবনা অনেক কম, যেখানে সম্ভাবনা বেশি সেখানে যাবো । আমি জাস্ট তুলনামুলকভাবে বললাম ।



যেটা আমার জন্য ভালো বা আমার ভালো লাগে সেটা আপনার নাও ভালো লাগতে পারে । আমরা নিজের দিকটা না ভেবে অন্যের দিকটা বেশি ভাবি । অমুকে বলল এটা ভালো ব্যস সেটা হয়ে গেল আপনার ১ম চয়েস । কতজনকে দেখেছি চাকুরীতে ঢুকে আফসোস করতে, তার একটাই কথা আগে তো বুঝিনাই বা আগে তো কেউ বলেনাই ইত্যাদি । কেন ভাই, আগে কেউ আপনাকে বলতে যাবে কেন,কার ঠ্যাকা পড়ছে , দোষ তো অন্যের না, দোষ আপনার, আপনি কেন ক্যারিয়ার চয়েসের ক্ষেত্রে একটু বিচক্ষন হলেন না ? আপনি তো নিজের পছন্দের দিকে না তাকিয়ে লোকের হুজুগের স্রোতে গা ভাসিয়েছিলেন । যাইহোক নিজের যা ভালো লাগবে সেটা করবেন হোক সেটা চাকুরী হোক বা বিজনেস । যেটাতে আপনার passion আছে সেখানে আপনি অবশ্যই ভালো করবেন । কাউকে অনুকরণ করতে যাবেন না, পরামর্শ নিতে পারেন কিন্তু অন্যের থেকে ডিসিশন নেয়া ঠিক না । এন্ড্রয়েড অ্যাপ - জব সার্কুলার

বি সি এস, দুদক, বাংলাদেশ ব্যাংক সহ বিভিন্ন ব্যাংক, নন ক্যাডার পদের জন্য পরীক্ষা , ARO ইত্যাদি পরীক্ষার বিভিন্ন বছরের প্রশ্নগুলো নিয়ে কি কখনো একটু গবেষণা করেছেন ? যদি না করে থাকেন তাহলে প্লিজ একটু দেখুন । দেখবেন সবগুলো প্রায় একই ধরনের , মানে একই টাইপ প্রশ্ন হয় বিভিন্ন টপিকের ওপর যেমন বাংলা, ইংরেজি, সাধারন জ্ঞান ,বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ইত্যাদি । খুব বেশি একটা variation নেই । আপনারা অনেকেই ইনবক্স করে বারবার জিজ্ঞেস করছেন যে ব্যাংক এর জন্য কোন বই পড়বেন, বি সি এস এর জন্য কোন বই পড়বেন, নন ক্যাডার পরীক্ষার জন্য কোন বই পড়বেন ইত্যাদি । এখানে বই গুরুত্বপূর্ণ নয়, গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে প্রতিটা বিষয় আলাদাভাবে মোটামুটি ভালো একটা প্রস্তুতি নেয়া । কমন একটা ভালো preparation নেয়ার চেষ্টা করুন । এমন একটা প্রস্তুতি নিন যেটা দিয়ে মোটামুটি অনেক চাকুরীর পরীক্ষাই cover হয়ে যাবে ।



যেমন বাংলা বিভিন্ন টপিক অনুযায়ী যেমন সাহিত্য, গ্রামার এর ধ্বনি, সন্ধি, সমাস, বিপরীত শব্দ , সমার্থক শব্দ, বাগধারা এভাবে নানান টপিক অনুযায়ী ভালো একটা প্রস্তুতি নিন । একই ভাবে ইংরেজিতে vocabulary, idioms and phrase , appropriate preposition , voice ,narration, proverb ,translation , parts of speech,agreement of verb, group verb, rewrites, analogy prebd .com ইত্যাদি টপিক অনুযায়ী ভালো একটা প্রস্তুতি নেয়ার চেষ্টা করুন আপনার সাধ্যমত । এভাবে প্রতিটা বিষয়ের ওপর যদি মোটামুটি গুছিয়ে নোট করে করে প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেন দেখবেন সেই প্রস্তুতি দিয়ে আপনি সকল পরীক্ষায় মোটামুটি ভালো একটা পরীক্ষা দিতে সক্ষম হচ্ছেন এবং এই টপিক ভিত্তিক প্রস্তুতি নেয়ার সময় আপনি বিভিন্ন বিষয়ের যেকোনো বই থেকেই সাহায্য নিতে পারেন । কোন বইই খারাপ না, প্রতিটা বই তথ্যবহুল করেই লিখা হয়, কিন্তু পার্থক্য তৈরি হয় পরীক্ষার হলে সেই অর্জিত জ্ঞান সঠিকভাবে প্রয়োগের মাধ্যমে ।

কোন বই থেকে স্টাডি করা হল সেটাও ফ্যাক্ট না , ফ্যাক্ট হল কিভাবে সেই স্টাডিটাকে পরীক্ষাতে কাজে লাগানো হচ্ছে । বারবার এই কথাগুলো এজন্য বলি বেশিরভাগ স্টুডেন্টরা প্রতিটি পরীক্ষার বিগত বছরের প্রশ্ন নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি না করে শুধু চোখ বন্ধ করে ধুমসে স্টাডি করার দিকে বেশি নজর দেয় । আপনাকে পরীক্ষার inner theme টা ,পরীক্ষার philosophy টা বুঝতে হবে । পরীক্ষা মানেই একটা psychological game. এখানে সফল হবার জন্য স্টাডির চেয়ে কৌশলটা বেশি দরকার । প্রতিটি পরীক্ষার প্রশ্নে বেশির ভাগ প্রশ্ন থাকে সহজ, তারপর মধ্যম টাইপের কিছু আর কিছু প্রশ্ন থাকে বেশ কঠিন যেগুলো নিয়ে মোটেই মাথা ঘামানো উচিত না ।



স্টাডি শুরু করার আগে জানা উচিত পরীক্ষা কিভাবে দিতে হয় । MCQ পরীক্ষাতে উচিত হচ্ছে আপনি শুধু যেসব প্রশ্ন একবারে পারবেন সেগুলো উত্তর করে প্রশ্নের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত একবার ঘুরে আসা , এরফলে সহজ পারা প্রশ্ন শেষের দিকে তাড়াহুড়ো করে ভুল করার সম্ভাবনা থাকেনা । আর যেগুলো একবারে পারবেন না সেগুলো টিক দিয়ে রেখে দিন পরে উত্তর করার জন্য । কিছু প্রশ্ন থাকে যেগুলো আপনি পারবেন কিন্তু উত্তর করতে সময় লাগবে বিশেষ করে গনিতে এমন পাবেন, সেগুলোও পরে উত্তর করুন ।



প্রতিটা বিষয় ভালোমতো আলাদাভাবে প্রস্তুতি নেয়ার জন্য আপনার যা করা দরকার করুন , আপনি নিজেই জানেন সেগুলো কোথায় পাওয়া যাবে , মানে সেই সম্পর্কিত তথ্য কোথায় পাওয়া যাবে । অজস্র বই আছে , ইন্টারনেট আছে , একটা হলেই হল । এখন তো কোনকিছুতে কনফিউশন হলে ইন্টারনেটে সার্চ দিলেই হয় । বিষয়ভিত্তিক নোট খাতা বানাতে পারেন যেখানে প্রথমে লিখে রাখবেন সেই বিষয়ের কি কি স্টাডি করবেন , পরে সেই টপিকগুলো যেকোনো বই থেকে দেখে ফেলুন । প্রতিটা বিষয় ১০-১৫ দিন করে সময় নিয়ে এর মধ্যে যা পাড়ুন দেখে ফেলুন না ,এই সময়ের মধ্যে যা পারবেন সেই বিষয়ের । ৫ টি বিষয়ে ৭৫ দিন- বাংলা, ইংরেজি, গনিত, সাধারন জ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি । এই প্রস্তুতিতে আপনাকে গাইড দেবে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো । আপনার প্রস্তুতি যে একেবারে সিলেবাস অনুযায়ী হওয়া লাগবে এমনও নয় বিষয়টা । মনে রাখবেন মেইন ফ্যাক্ট আপনি নিজে । বিগত বছরের ৩-৪ বছরের প্রশ্ন নিয়ে একটা স্টাডি এভাবে করতে পারেন--- আপনি একটি খাতায় একেক বছরের প্রশ্নে আপনার কাছে একদম সহজ লাগে কয়টি, মাঝারি টাইপ প্রশ্ন কয়টি এবং খুব কঠিন কয়টি সেই সংখ্যাটি একটু লিখে ফেলুন । এভাবে ৩-৪ বছরের স্টাডি করলে আপনার ধারনা হবে কয়টি প্রশ্ন বাদ দিতে হবে আর কি টাইপ প্রশ্ন শুরুতে উত্তর করতে হবে । অনেককে জিজ্ঞেস না করে নিজের মত প্রস্তুতি নিন । কত মার্ক পেলে চান্স হয় এটা নির্ভর করে প্রশ্ন কেমন হয়েছে সেটার ওপর । আপনি নিজেই ভেবে দেখুন তো আপনি কী জানেন না বাংলাতে সন্ধি , বিপরীত শব্দ , সমার্থক শব্দ , সাহিত্য কোত্থেকে পড়তে হবে, গণিতে ত্রিকোণমিতি , অনুপাত , ধারা, ফাংশন , উৎপাদকে বিশ্লেষণ এগূলো কোথায় আছে ? ইংরেজিতে অনুবাদ , idioms phrase, preposition, group verb, vocabulary কোথায় আছে ? যেকোনো বই থেকে পড়ে ফেলুন না ।



অনেকে বারবার জিজ্ঞেস করছেন যেকোনো বই মানে কোন বই , এটা কোন কথা ?
'' যেকোনো বই '' নামে কোন গাইড নেই বাজারে এটা নিশ্চিত থাকুন । উত্তর হচ্ছে - সেই বিষয় সম্পর্কিত আপনার জানা যেকোনো বই । বাজারের প্রচলিত গাইড ওরাকল, প্রফেসরস, আসিউরেন্স, mp3 ইত্যাদি এগুলোর নামটাই তো শুনতে চান ??? যেকোনো একটা পড়ুন । সমস্যা নেই । প্রতিটা টপিকের ওপর একটা ভালো জ্ঞান রাখার চেষ্টা করুন যেন যেকোনো পরীক্ষাতেই মোটামুটি সন্তোষজনক একটা উত্তর করতে পারেন । এতো ভাববেন না, ভাবাভাবি আর নানান জনকে জিজ্ঞেস করা বাদ দিয়ে স্টাডি শুরু করে দিন, আজ থেকেই । পরে আপনার জ্ঞানটাকে upgrade করার চেষ্টা করবেন । আগেতো যেকোনো পরীক্ষায় আপনার প্রতিটা বিষয়ে মোটামুটি পারফর্ম করতে পারাটা নিশ্চিত করা উচিত । প্রতিটি বিষয় সমান গুরুত্ব দিয়ে স্টাডি করবেন । বিভিন্ন জায়গায় বেশি বেশি পরীক্ষা দেয়ার চেয়ে ভালো প্রস্তুতি নেয়াটা বেশি জরুরী । প্রস্তুতি যদি আপনার ভালো না থাকে আপনি ১০০ কেন ১০০০ টা মডেল টেস্ট দিলেও লাভ নেই । উল্টো আরও নাম্বার কম পেয়ে কনফিডেন্স কমবে আপনার । সবসময় কোয়ানটিটি এর চেয়ে কোয়ালিটি এর দিকে বেশি নজর দিন । অল্প স্টাডি করুন, পারফেক্ট স্টাডি করুন । নিজেকে স্টাডির জন্য একটু বেশি সময় দিন । একটানা স্টাডি করে বোরিং লাগলে খেলা দেখুন, গান শুনুন, মুভি দেখুন আবার পড়তে বসুন । স্টাডি কে passion এ পরিণত করুন । দিনে কয় ঘণ্টা পড়তে হবে এর কোন ধরাবাঁধা নিয়ম নেই, আপনি দিনের শুরুতে একটা টার্গেট করে নিন যে আজকে কি কি পড়বেন , সেগুলো শেষ করতে আপনার যতক্ষণ লাগে । সবার জন্য একই সময় দরকার নাও হতে পারে তাইনা ? যাইহোক স্টাডি চালিয়ে যান এবং অবশ্যই নিজের ওপর কনফিডেন্স রাখবেন । এটা না থাকলে আপনার জন্য জীবনে বড় পজিশনে যাওয়াটা কঠিন হবে । আপনি পারবেন মানেই আপনি পারবেন , আর যদি মাঠে নামার আগেই আপনি বলেন আপনি পারবেন না, তারমানে আপনি আসলেই পারবেন না । ভালো থাকবেন সবাই, good luck guys.


বি দ্র ---- লিখায় অনাকাঙ্ক্ষিত কোন ভুল হলে ক্ষমাপ্রার্থী ।

পরীক্ষার প্রস্তুতিমূলক বিভিন্ন PDF এবং অন্যান্য বিষয়ে আপডেট থাকতে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিন-
click here
অথবা ফেসবুক পেজ এ লাইক দিয়ে সাথে থাকুন :
Click here

No comments:

Post a Comment